I am Manik Chandra Roy from Gabtoli, Bogura, Bangladesh. I am a young farmer working with other young farmers in our community while also pursuing my education.
COVID-19 left a devastating impact on the agricultural sector in Bangladesh and in other countries which hampers the production and marketing of the desired crops until now. Like other farmers, I am also facing several challenges because of the pandemic. One is that I am unable to plant proper seeds in my land. We cannot communicate with the districts to get agricultural inputs because they are closed. As a result, I suffered financial loss. Now, I am facing a financial crisis for the subsequent crop production. This issue is affecting not only my profession but also my family and my own well-being. Since I am unable to produce nutritious crops properly, there is a lack of nutritious food to feed my family.
At present, I get in touch virtually with an agricultural officer for support and advice on crop production. Despite several setbacks, I am producing the desired crops but on a limited scale. I sell them by contacting the company for marketing of the products. Through this, I am still able to earn some income.
In my opinion, subsidies and incentives from the government can minimize the impact of the pandemic on smallholder farmers like me whose livelihood depends on agriculture. For the agriculture sector to be able to recover from the pandemic and for the economy to be self-sufficient, there should be cooperation between the public and private sectors.
Manik Chandra Roy
Bangladesh
বরাবর,
মহাপরিচালক
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর
খামার বাড়ি, ঢাকা
বিষয়: কৃষি ক্ষেত্রে কোভিড-১৯ এর প্রভাব
জনাব,
আমি মানিক চন্দ্র রায়, পিতা: বিজয় চন্দ্র রায়, উপজেলা: গাবতলী , জেলা: বগুড়া, বাংলাদেশ। আমি একজন যুব কৃষক। লেখাপড়ার পাশাপাশি কৃষি কাজের সাথে জড়িত আছি এবং যুব কৃষকদের নিয়ে কাজ করছি ।
বর্তমান বিশ্বে কোভিড-১৯ একটি মারাত্মক ভাইরাস। এটি বিশ্বের কৃষি ও মানব জাতির উপর মারাত্মক প্রভাব ফেলেছে । যা আমাদের বাংলাদেশের কৃষির উপরেও চরম প্রভাব ফেলছে। এতে বিশেষ করে কাঙ্ক্ষিত ফসল উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ ব্যাহত করছে। এছাড়াও আমার কৃষি কাজে নানা জটিলতার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। এই কোভিড-১৯ এর কবলে আমার নিজস্ব কৃষিক্ষেত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আমি আমার কৃষি জমিতে সঠিক বীজ রোপন করতে পারছি না। কারন বিভিন্ন জেলার সাথে সংযোগ বন্ধ থাকায় সঠিক কৃষি উপকরণ আনতে সমস্যা হচ্ছে। এর ফলে আমার প্রচুর অর্থ ব্যয় হচ্ছে। এগুলোর উপর ফসল উৎপাদন করে বাজারজাতকরণে আমার কিছু আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। এর ফলে পরবর্তী ফসল উৎপাদনে আর্থিক সংকটাপন্ন হতে হচ্ছে এবং আমার পেশার উপর বিরূপ প্রভাব পড়েছে। এতে শুধু আমার ব্যক্তিগত নয় আমার পরিবারের উপরেও প্রভাব ফেলেছে। কারন আমি সঠিকভাবে পুষ্টিকর ফসল উৎপাদন করতে পারছি না এতে আমাদের পরিবারের উপর পুষ্টিকর খাদ্যের চাহিদার অভাব হচ্ছে। বর্তমানে আমি কৃষি কর্মকর্তার সহিত যোগাযোগ করে অনলাইনের মাধ্যমে নানারকম সেবা গ্রহন করে ফসল উৎপাদন করতেছি। এতে কিছু জটিলতা থাকলেও কাঙ্ক্ষিত ফসল উৎপাদন করতে পারছি এবং উৎপাদিত পণ্যগুলি বাজারজাতকরণের জন্য অত্র প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করে মানসম্মতভাবে উৎপাদিত পণ্য বিক্রয় করতে পারছি। এতে আমি কিছু আর্থিকভাবে স্বচ্ছল হচ্ছি। আমার মতে কোভিড-১৯ এর প্রভাবের জন্য সরকারি কিছু আর্থিক ও উপকরণ প্রনোদনার মাধ্যমে ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়া যেতে পারে। এতে কোভিড-১৯ এর সাথে কৃষিতে মোকাবেলা করা সম্ভব হবে। সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে সবার মাঝে সচেতনতামূলক পরামর্শ ও সহযোগিতা উত্তরণের মাধ্যমে দেশের কৃষি অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হবে।
বিনীত,
মানিক চন্দ্র রায়
Comments are closed