I am Sajib Kumar Roy from Gabtali, Bogra, Bangladesh. We know well that Bangladesh’s economy depends on agriculture. At present, the country’s agricultural structure is terrible due to climate change. There is a need for the contribution of information, communication, and technology for the development of our agriculture sector.
The use of e-agriculture technology can bring the desired success in ensuring sustainable solutions to agricultural problems and food security. It is possible to develop our economy by incorporating and implementing the strategies of information technology and e-agriculture in the national agricultural policy.
Talking about one of my experiences, when I got involved in agriculture, I took the advice of the agriculture officer of our upazila. The officer told me about e-agriculture services. I sought help from e-agriculture services to get information on when to use pesticides on my land and how to get good crops. It also provides information on how to prevent crop diseases. I receive all these information on my cellphone. And through this e-agriculture service, I have been able to produce my desired crops. With this strategy, I can make more profits by investing less time and money.
E-agriculture services are a unique and practical way of disseminating information, communication, and technology. With these, agriculture has reached a new level. If we can make proper use of agricultural technologies, the economy of our country will reach the peak of dynamism and development.
We need to bring together all the young farmers and advise them to use information technology in all aspects of agriculture. If all the youth working in agriculture use information technology, the agricultural economy will be better. We will be able to eliminate unemployment among the youth. We will be able to develop agriculture in Bangladesh.
Sajib Kumar Roy
Bangladesh
আমি সজীব কুমার রায়, পিতাঃ সুকুমার চন্দ্র রায়, মাতাঃ স্বপ্না রানী রায়। উপজেলাঃ গাবতলী, জেলাঃ বগুড়া, বাংলাদেশ। আমি একজন যুব কৃষক। লেখাপড়ার পাশাপাশি দীর্ঘদিন যাবত কৃষি কাজের সাথে যুক্ত আছি।
বাংলাদেশ একটি কৃষি প্রধান দেশ। বাংলাদেশের অর্থনীতি কৃষির উপর নির্ভরশীল। বর্তমান সময়ে আমাদের দেশের কৃষি কাঠামো অবস্থা ভয়াবহ। এর প্রধান কারন হলো জলবায়ুর পরিবর্তন। তাই বর্তমান সময়ে কৃষির উন্নয়নের জন্য তথ্য, যোগাযোগ ও প্রযুক্তির অবদান অপরিসীম। কৃষির সমস্যার স্থায়ী সমাধান ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরনে ই-কৃষি প্রযুক্তির ব্যবহার আনতে পারে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য। তথ্য-প্রযুক্তির বাস্তবায়নের কৌশল ই-কৃষি জাতীয় কৃষি নীতিতে অন্তর্ভুক্ত করে কৃষির অর্থনীতির উন্নয়ন করা সম্ভব। আমার একটা অভিজ্ঞতার কথা বলি, আমি যখন কৃষি কাজের সাথে অন্তর্ভুক্ত হই তখন আমাদের উপজেলার কৃষি কর্মকর্তার পরামর্শ নিয়ে কৃষি কাজ শুরু করি । তখন কৃষি কর্মকর্তা আমাকে একটি প্রযুক্তির কথা বলেন। এই প্রযুক্তি হলো ই-কৃষি সেবা। আমাকে ই- কৃষি সেবার বিষয়ক কিছু আলোচনা ও পরামর্শ দেন। আমি বাড়িতে বসেই ই-কৃষি সেবা গুলো উপকারিতা গ্রহন করি। আমার জমিতে কখন কি কীটনাশক এবং কীভাবে ভালো ফসল হবে সে তথ্যগুলো গ্রহন করতে পারি। এছাড়াও ফসল যদি কোন রোগে আক্রান্ত হয় তখন কীভাবে রোগ প্রতিরোধ করতে হবে সে বিষয়ক তথ্য দেয়। বর্তমানে আমার এই ই-কৃষি সেবা মুঠোফোন থেকেও সেবা গ্রহন করতে পারি। আমি এই ই-কৃষি সেবা গ্রহনের মাধ্যমে আমার কাঙ্ক্ষিত ফসল উৎপাদন করতে পেরেছি। এর আর একটি দিক হলো কম সময়ে এবং অল্প অর্থ বিনিয়োগ করে অধিক লাভবান হওয়া যায়। ই-কৃষি সেবা তথ্য যোগাযোগ ও প্রযুক্তির একটি অনন্য অবদান। এর ফলে বিশ্বের কৃষি এক নতুন মাত্রা লাভ করেছে। আমার মনে হয় বর্তমান সময়ে যদি কৃষির প্রযুক্তি গুলো সঠিক ব্যবহার করতে পারি তাহলে আমাদের দেশের কৃষি অর্থনীতি সচল এবং উন্নতির শীর্ষে পৌঁছাবে। আমাদের সকল যুব কৃষকদের একত্রিত করে তথ্য প্রযুক্তির সকল বিষয়ক কৃষি কাজে ব্যবহারের পরামর্শ দিতে হবে। সকল যুবক যদি তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষি কাজ করে তাহলে কৃষির অর্থনীতিও ভালো থাকবে এবং যুব সমাজ তাদের বেকারত্বও দূর করতে পারবে। তাই সকলেই আমরা এই তথ্য ,যোগাযোগ ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে একটি উন্নত কৃষি বাংলাদেশে গড়ে তুলি।
Comments are closed