I am Biddhyut Chandra Roy from Gabtoli, Bogura, Bangladesh.

I have been involved in agriculture for a long time now—working for a farmers’ cooperative while finishing my studies. My family’s main occupation is agriculture. Our livelihood depends on it. Like many farmers, we follow agricultural production methods that are inefficient, unsafe, and unproductive. But with time, agriculture slowly changed, and I learned through the process.

I chose to continue my family’s occupation. The work is very challenging and unpredictable. It is difficult to make a living from agriculture in an unfavorable environment and I faced many problems due to lack of skills. I had to turn to my family and other people for advice, which is frustrating, but I stuck with my decision. I contacted local offices that can help me learn skills in farming. I wanted to produce safe food, market the products effectively, and achieve food security.

We started crop production by utilizing environment-friendly techniques. However, my production was disrupted due to a lack of knowledge and skills on the proper techniques as well as a lack of materials. To address this issue, the government must ensure the availability of privately produced materials that farmers can avail of. Another challenge is marketing the products. It is good to have a system where the products reach consumers directly. This will benefit both the producer and consumer because the consumers will be ensured that what they are getting are safe products because they are aware of the production process. Nowadays, consumers consider eco-friendly agricultural production when buying products.  I believe that taking care of the environment will ensure the production of safe food.

Biddhyut Chandra Roy
Bangladesh

বরাবর,
মহাপরিচালক 
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর
খামার বাড়ি, ঢাকা

বিষয়: পরিবেশ বান্ধব কৃষি উৎপাদন, বাজারজাতকরণ এবং খাদ্য নিরাপত্তা

জনাব ,

আমি বিদ্যুৎ চন্দ্র রায়। পিতা: কুমোদ চন্দ্র রায় । উপজেলা: গাবতলী, জেলা: বগুড়া, বাংলাদেশ।  আমি একজন যুব কৃষক, লেখাপড়ার পাশাপাশি দীর্ঘদিন যাবত কৃষি কাজের সাথে সম্পৃক্ত আছি এবং কৃষক সমবায়  সমিতিতে কাজ করছি।

আমাদের পরিবারের প্রধান পেশা ছিলো কৃষি। কৃষি কাজের উপর আমাদের পরিবারের জীবিকা নির্ভরশীল। কিন্ত এই নির্ভর ছিলো অদক্ষ ও নিরাপদহীন কৃষি উৎপাদন যা অর্থনৈতিক ভাবে অস্বচ্ছল কিন্ত সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে কৃষির পরিবর্তন ঘটতে শুরু করছে আর এর মধ্যেই আমার বেড়ে ওঠা এবং শিক্ষা অর্জন করা। পরিবারের প্রধান পেশাটি বেছে নেওয়ার মধ্যেমে কৃষিতে প্রবেশ করা। কৃষি কাজটি ছিলো খুবই চ্যালেঞ্জিং এবং পরিবর্তনশীল। অনেক প্রতিকূল পরিবেশ ও সমস্যার মধ্যে দিয়ে কৃষিতে জীবন জীবিকা নির্বাহ শুরু করি কিন্ত দক্ষতার অভাবে প্রতিনিয়ত আমাকে সামাজিকভাবে এবং পারিবারিকভাবে অনেক কথা শুনতে হয়েছে যা আমাকে হতাশাগ্রস্থ করেছে। এমতাবস্থায় আমি আমার সিদ্ধান্তে অটুট থাকি এবং স্থানীয় দপ্তরের নিকট যোগাযোগ করি ও দক্ষতা অর্জনসহ নিজের চিন্তাধারার মাধ্যমে  নিরাপদ ফসল উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ ও খাদ্য নিরাপত্তার কথা ভাবতে থাকি। বর্তমান সময়ের জন্য পরিবেশবান্ধব কৃষি উৎপাদন ও খাদ্য নিরাপত্তা সময়ের দাবি মাত্র।  এখন সবাই তার  সুস্থতার জন্য নিরাপদ খাদ্যে ঝুকছে।  এই পেক্ষাপটে বিষয়গুলি বিবেচনা করে পরিবেশবান্ধব কৌশল অবলম্বন করে ফসল উৎপাদন শুরু করি। কিন্ত নিরাপদ ফসল উৎপাদন কলাকৌশল জ্ঞান দক্ষতা ও উপকরণ সংকট থাকায় আমার উৎপাদন ব্যাহত হয়। আমি অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হই। এমতাবস্থায় উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য সরকারি-বেসরকারিভাবে উৎপাদিত উপকরণসমূহ নিশ্চিত করতে হবে। যদি উপকরণসমূহ সহজেই পাওয়া যায় তাহলে পরিবেশকে সঠিক রেখে কৃষি পণ্য উৎপাদন করা এবং সেই সাথে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরন সম্ভব হবে। উৎপাদিত পণ্যগুলি বাজারজাতকরণে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। যদি সর্ব পর্যায়ে আমার উৎপাদিত নিরাপদ কৃষিপণ্য প্রচার-প্রচারনা ও বিক্রির ব্যবস্থা করা হয় তাহলে উৎপাদন থেকে শুরু করে  সরাসরি ভোক্তার নিকট পৌঁছানো সম্ভব।  এতে উৎপাদক যেমন লাভবান হবে তেমনি বাজারজাতকরণে সুবিধাসহ ভোক্তা সতেজ ও নিরাপদ খাদ্য গ্রহণ করতে পারবে।  পরিবেশকে ঠিক রেখে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরনে সহায়ক হবে।

বিনীত,

বিদ্যুৎ চন্দ্র রায়

Tags:

Comments are closed