I am Swapna Rani from Bogra, Bangladesh. I am a housewife and a youth farmer. I am a child of a farming family and am married to a farmer.
Women have an immense role in the present society. In many agricultural countries, women are involved both in household chores and agricultural work. When I first got involved in agricultural work, both my family and society suppressed me. But I overcame these obstacles and became involved in agricultural work through my own efforts. At first, I faced various obstacles in crop production. I was disappointed that I could not achieve my desired success. Later on, upon the advice of the agriculture officer of our Upazila, we started producing crops again. This time, I achieved not only my desired success but also financial success.
My family and husband encouraged me to push through, but there are still many families where women are deprived of their rights. If women are given their fair share, then our agriculture sector will develop. This will eliminate the inequality between men and women, which will lead to the economic development of our agriculture sector.
Everyone must be given equal rights and dignity. Laws need to be enacted to engage women farmers in public and private sectors for the advancement of women in agriculture. If this law is implemented everywhere, then the participation and dignity of women in the agricultural economy and our country will increase.
Swapna Rani
Bangladesh
বরাবর
কৃষিমন্ত্রী
কৃষি মন্ত্রণালয়, ঢাকা
বাংলাদেশ
বিষয়: কৃষি ও লিঙ্গ
মহোদয়,
আমি স্বপ্না রানী। স্বামী: সুকুমার চন্দ্র রায়। পিতা: প্রিয়নাথ চন্দ্র রায়। জেলা: বগুড়া, বাংলাদেশ। আমি একজন গৃহিনী এবং যুব নারী কৃষক।
বর্তমান বিশ্বে পুরুষের পাশাপাশি কৃষি কাজের নারীদের ভূমিকা অপরিসীম। কারন নারীরা এখন পরিবারের কাজের পাশাপাশি কৃষি কাজের সাথে সম্পৃক্ত হয়েছে। আমি একজন কৃষক পরিবারের সন্তান এবং আমার বিবাহ হয় কৃষি সম্পৃক্ত পরিবারের সাথে। প্রথমে আমি যখন কৃষি কাজের সাথে জড়িত হই তখন আমাকে সামাজিক ও পারিবারিকভাবে বাধাগ্রস্থ করা হয়। কিন্ত এগুলো বাধা মোকাবেলা করে নিজের প্রচেষ্টার মাধ্যমে কৃষি কাজের সাথে সম্পৃক্ত হই। প্রথমে আমি ফসল উৎপাদন করতে নানা রকম বাধার সম্মুখীন হই। এতে আমি আমার কাঙ্ক্ষিত সাফল্য অর্জন করতে না পেরে হতাশ হয়েছিলাম। কিন্ত পরবর্তীতে আমাদের উপজেলার কৃষি কর্মকর্তার পরামর্শে আবার ফসল উৎপাদন করতে শুরু করি। এতে আমার আর্থিক ও কাঙ্ক্ষিত সাফল্য অর্জন করি। এতে আমার পরিবার ও স্বামী আমাকে উৎসাহিত করে। কিন্ত অনেক পরিবার আছে যেখানে নারীরা তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত । যদি নারীদেরকে তাদের ন্যায্য অধিকার দেওয়া হয় তাহলে আমাদের কৃষি খাতে উন্নয়ন হবে। এতে আমাদের পুরুষ ও নারীদের মধ্যে বৈষম্য দূর হবে। তখন আমাদের কৃষির অর্থনৈতিক উন্নতি ঘটবে। তাই আমাদের সকলকে সমান অধিকার ও তাদের মর্যাদা প্রদান করতে হবে। এছাড়াও নারীদের কৃষি কাজে অগ্রসর করার জন্য সরকারি ও বেসরকারিভাবে নারী কৃষক সম্পৃক্ত আইন প্রণয়ন করতে হবে। যদি এই আইন সর্বত্রে বাস্তবায়ন করা হয় তাহলে আমাদের দেশে কৃষির অর্থনীতির ও নারীদের অংশ গ্রহণ এবং মর্যাদা বৃদ্ধি পাবে।
বিনীত,
স্বপ্না রানী
Comments are closed